এখানে দক্ষতার তো কিছু নাই । কারণ আপনি যে সপ্তাহ শেষে ৮০ ডলার পাবেন, সেটি ব্যাবহার করে আপনি যদি ২-৩টা cross-swap কিংবা bridge করেন। তাহলে সপ্তাহে আপনার ২৫০ ডলারের এবং মাস শেষ এ ১০০০ ডলারের ভলিউম হবে। আর mainnet এয়ারড্রপগুলোতে ট্রান্সজ্যাকশন এবং ভলিউম এর উপরে বেশি এয়ারড্রপ দিয়ে থাকে।

আমি এর থেকে আর সহজভাবে বুঝাতে পারবো নাহ। আর এটায় দক্ষতার কোনো কিছুই নেই এবং বাকি আপনাদের যার যেটা ভালো মনে হয়। 


সঠিক এবং সততার পথে কমিউনিটি বৃদ্ধি করা সম্ভব নাহ। আর এসবে সময় অনেক লাগে এবং লেগে থাকতে লাগে। বেশি আর কিছু বলার নাই এই বিষয়ে।

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন। যেখানে বিদেশ থেকে আসা মাল রাখা হয় সেখানে ভয়াবহ আগুন লেগেছে এবং এখানে ফায়ারসার্ভসের ৩৬ টি ইউনিট কাজ করতেছে কিন্তু নিয়ন্ত্রণে আসছে না। দেশের সবচাইতে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এরকম ঘটনা আশা করা যায়। এখানে অথরিতির গাফিলতি রয়েছে তা না হলে এরকম ঘটনা ঘটতে পারে না। যেখানে সবাই আকাশ পথকে সবচাইতে সুরক্ষিত মনে করে যার কারণে অনেক ইম্পোর্টাররা লঞ্চে করে বাইরের দেশ থেকে অন্য না এনে প্লেনে করে আনে যেন পণ্যগুলো দ্রুত এবং সেভভাবে হাতে পায় এখানেও যদি এরকম ঘটনা ঘটে তাহলে কেমন হবে। দোয়া করি দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আসুক। তবে এই বিষয়গুলোকে ভালোভাবে খতিয়ে দেখা উচিত যে ঘটনা কিভাবে ঘটলো এবং এখানে কার গাফিলতি রয়েছে এবং এর সম্পূর্ণ দায় সরকারকে নিতে হবে।

হায় আল্লাহ দেশে এসব কি শুরু হয়েছে, গত পাঁচ দিনে তিনটি জায়গায় আগুন লাগার নিউজ শুনতে পেলাম। যাই হোক, এটা খুবই দুঃখজনক যে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এরকম ঘটনা ঘটেছে। নিউজে দেখলাম কেমিক্যাল থেকে আগুনটা লেগেছিল, আর পোশাক শিল্পের বিভিন্ন কাপড় ছিলো যার কারনে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে অনেক দেরি হয়েছিল। তবে এই ঘটনায় আমদানিকারকদের বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে, শত শত কোটি টাকার মালামাল নষ্ট হয়ে গেলো। আপনি ঠিকই বলেছেন, যারা দায়িত্বে গাফিলতি করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। আর যতটুকু সম্ভব সরকারকে এর ক্ষতিপূরণ বহন করা উচিত। মানুষের কষ্টে উপার্জন করা টাকার মালামাল এভাবে নষ্ট হয়ে গেলো।

---

আপনি আবার কবে করোনার টিকা দিলেন? সেই ৪ বছর আগে করোনা মহামারী ছিলো,  আর আপনে এখন চুলকানি অনুভব করতেছেন । না আমার এমন কোন সমস্যা হয় নাই। আপনার এনার্জির সমস্যা হয়েছে কীনা তা নিয়ে ডাক্তার দেখানো উচিত।

@Crypto Library, @Z_MBFM UPS এক্সপার্টগণ

মারাত্মক গরম পড়ছে রুম মনে হচ্ছে ওভেন হয়ে গেছে। সো লং স্টরি শর্ট আজকে হঠাৎ করে খেয়াল করলাম UPS টা বারবার আপ ডাউন করতেছে আর Backup মোডে চলে যাচ্ছে কারেন্ট থাকা সত্ত্বেও। দেন সার্কেট ব্রেকার থেকে পাওয়ার অন অফ করলে আবার স্বাভাবিক। মাঝে মাঝে পিসি চলাকালীন ঠাসঠাস backup এ টানতেছে। ১-২ মিনিট পর আবার direct এ! এটা কি স্বাভাবিক? নাকি গরমের জন্য, ভোল্টের সমস্যায় এমন হচ্ছে? লং টাইম এমনে হতে থাকলে UPS এর কোনো সমস্যা হবে? আমি যতদূর জানি আমার টায় কয়েক পদের প্রোটেকশন দেয়া আছে।


অসুখ বিসুখ আমার কাছে মোটেও হাসি তামাশার বিষয় না। আপনার মেসেজ পড়ে মনে হলো আপনি অনেক মজা পাইছেন। এনিওয়ে হ্যাঁ বহু বছর আগেই ভ্যাক্সিন দেয় এতো দিন কোনো সমস্যা হয়নি, বাট হঠাত করে অস্বাভাবিক চুলকানি হাচ্ছে। হাত থেকে শুরু করে মাথা নাক গলা কান পা সব খানে। অসহনীয় রকম। লাইফে কখনো আমার এলার্জির সমস্যা হয়নাই, আর এখন এলার্জির ঔষুধ খাচ্ছি।

ফেইসবুকে দেখলাম অনেকের করোনার ভ্যাক্সিন নেওয়ার পরে চুলকানি হয়েছে। মজার ব্যাপার হলো আমি টিকা না দিয়ে সার্টিফিকেট নিয়েছি।

এরকম হওয়ার কারণ হতে পারে কারেন্টের ভোল্টেজ আপডাউন করা। আপনার ইউপিএস এ কিছু এডভান্স মুড আছে যখন ভোল্টেজের আপডাউন হয় তখন সম্ভবত ইনপুট বন্ধ হয়ে যায় যেন আপনার পিসিতে কোন সমস্যা না হয় হঠাৎ ভোল্টেজ আপ হলে। কারণ দেখা যায় অনেক সময় ভোল্টেজের আপডাউন এর কারণে পিসির পাওয়ার সাপ্লাই নষ্ট হয়ে যায়। যেহেতু আজকে প্রথম হয়েছে তাই এটা নিয়ে সিরিয়াস হবার কিছু নাই। কিন্তু যদি ঘন ঘন এরকম সমস্যা দেখা যায় তাইলে তখন সেটা চিন্তার বিষয়। চালাইতে থাকেন দেখেন এরকম সমস্যা প্রতিদিন দেখা দেয় কিনা। যদি রেগুলার এরকম দেখা না দেয় তাহলে এটা স্বাভাবিক বিষয়।

ফেসবুকে তো কত কিছুই দেখা যায় সবকিছুই কি বিশ্বাসযোগ্য। আর আপনি ভ্যাকসিন না নিয়ে সার্টিফিকেট কেমনে বানাবেন সেটির কিউআর কোড স্ক্যান করলেই তো দেখা যাবে যে সেটি ফেক। আর করোনার সার্টিফিকেটের কোন ব্যবহার তো দেখি না এটি দিয়ে কি করবেন। যখন প্রথম করনা টিকা আসলো তখনই আমি তিন ডোজ কমপ্লিট করছি। অনেক দীর্ঘ সময় হয়ে গেছে কিন্তু আমার মধ্যে কোন সমস্যা আমি লক্ষ্য করিনি। কিন্তু করোনার ভ্যাকসিন এর নাকি কিছু সাইড ইফেক্ট দেখা গেছে আর করার প্রভাব আর নেই আর ভ্যাকসিনের সার্টিফিকেটও লাগে না কোন জায়গায় তাই এখন আর ভ্যাকসিন নেওয়ার কোন প্রয়োজন নাই।

আমার মনে হয়না গরমের জন্য এই সমস্যাটি হচ্ছে।
যদিও আমার ইউপিএস তোমারটার মতন এত দামি না তারপরেও আমি অনেক সময় এই ধরনের ইসু ফেস করেছি যে বোর্ডের আপডাউন করার কারণে আমার ইউপিএস অটোমেটিক্যালি লোডে চলে যাচ্ছে আবার স্বাভাবিক হচ্ছে আবার লোডে চলে যাচ্ছে এবং সে সময় কারেন্টও রয়েছে।

আমার মনে হয় না তোমার বেশি ভয় পাওয়ার কোন কারণ রয়েছে জাস্ট দেখবা যখন কারেন্ট চলে যায় তখন তোমার ইউপিএস যতটুকু ব্যাকআপ দেওয়ার কথা ততটুকু ব্যাকআপ দিচ্ছে কিনা। আর যদি ব্যাকআপ দেখতাছো কম দিতেছে তখন যেখান থেকে কিনেছো সেখানে কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করবা।



এই বিষয়টা নিয়ে আজকের চায়ের আড্ডায় আলাপ-আলোচনা করলাম। প্রায় প্রতিদিনেই আমরা শুনতে পাচ্ছি একটি গার্মেন্টসে আগুন, আবার সেদিন শুনলাম চট্টগ্রামের ইপিজেডে আগুন, এবং সবশেষে ভয়াবহ আগুন দেখলাম বিমানবন্দরের ইমপোর্ট ভিলেজে।
এখানে ভাই আমার তো মনে হচ্ছে পরিষ্কারভাবে সরকারকে এবং দেশকে অস্থিতিশীল তৈরি করার জন্য এই ধরনের আগুন ঘটনাগুলো ঘটানো হচ্ছে। আর দেশ যদি বর্তমানে ইন্ডিয়া দখল করেও নেয়, তাহলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না কারণ ইন্ডিয়াতে বাংলাদেশের সামরিক থেকে শুরু করে সিভিল প্রশাসনের ১০০ জনের উপরে সকল মাথা গুলি পলায়ন করেছে তাদেরকে ব্ল্যাকমেইল করে যদি বাংলাদেশের গোপন তথ্যগুলো ছিনিয়ে নেয় তাহলে ইন্ডিয়ার সকল দুর্বল জায়গা অলরেডি জেনে রয়েছে।

ভাই তুমি মনে হয় ভুইলা গেছো তোমার জন্ম বাংলাদেশে আর বাংলাদেশের সব কিছুই সম্ভব।
আমার এক বন্ধুর সাথে কিছুদিন আগে কথা হয়েছে যে সে বিদেশে যাবে কিন্তু তার সবগুলো টিকা দেওয়া হয় নাই তাই ইতিমধ্যে তার পূর্ণাঙ্গ করোনার টিকা দেওয়ার বের করা সম্ভব না কিন্তু সে অলরেডি ঢাকায় কোথায় যেন যোগাযোগ করেছে সেখানে ৫ থেকে ৬ হাজার এর মাধ্যমে সরাসরি অনলাইন করোনা টিকা তৈরি করা যায়।

এখানে দক্ষতা বলা ভুল হবে সম্ভবত, এখানে কমফোর্টেবল শব্দটাই ভালো ভাবে ব্যাবহার করা যায়। আসলে এক এক জন এক এক যায়গায় কাজ করে কমফোরট ফিল করে। যেমনটা আগে বলেছি, আমি একসময় নিজেই চ্যানেল খুলে এয়ারড্রপে সময় দেয়া শুরু করেছিলাম, মাঝখানে কিছু এয়ারড্রপ থেকে যেহেতু পেমেন্ট পেয়েছিলাম, তাই নিজেই কমফোরট ফিল করছিলাম। তারপর দেখলাম যে আসলে যেই সময় এখানে দিচ্ছি, একই সময় অন্য যায়গায় দিলে এর চাইতে ভালো ইনকাম করতে পারবো। তো এজন্যই মূলত এয়ারড্রপ ছেড়ে দিয়েছি। আর সব চাইতে বড় কারন ছিল মূলা পাওয়া।

আসলেই তাই। অনেকেই নিজেদের কমিউনিটি বানিয়েছে মূলত ক্লিকবেইট করে। আন্দাজেই বলে এখান থেকে ৪ হাজার ডলার পাইছি, কেউ মিস করবেন না, এই টাইপের টাইটেল দিয়ে দিয়ে মানুষকে আকৃষ্ট করে তারা কমিউনিটি বড় করে। যাই হোক, এগুলা নিয়ে আমার আফসোস নেই। মাঝে মাঝে তবু এটা সেটা ট্রাই করে করে ধরা খাই।

এবার ঠিক বলেছেন, আর আমরা কখনোই নিজেদের ওই comfortable জায়গা থেকে বের হইতে চাই নাহ । তাই তো ভালো কিছু হয় নাহ। আমি আমার crypto এর যাত্রায় ২-৩ বার comfortable জায়গা থেকে বের হয়ে এসেছিলাম এবং আল্লাহর রহমতে ভালো কিছু করেছি।

আপনি mainnet প্রজেক্টগুলো করেন, ওসবে প্রজেক্টের মধ্যে এয়ারড্রপ যখন দিবে। তখন দেখবেন যে, mainnet এয়ারড্রপগুলোও আপনার ওই comfortable এর জায়গায় চলে আসবে। বাকি আপনার কিংবা আপনাদের ইচ্ছা ভাই।

---

শুধুমাত্র ক্লিকবেইট দিয়েও পারবেন নাহ, আপনাকে আগে ভুয়া কমিউনিটি মেম্বারের সংখ্যা দেখিয়ে ১-২টা প্রজেক্টের paid ক্যাম্পেইন আনতে হবে। নইলে বাঙ্গুসরা আর ওসব ক্লিকবেইট খায় নাহ। 

---

এটা সত্য যে, এখনকার সময়ের এয়ারড্রপের category কিংবা eligible এর শর্তগুলো অনেকটা পরিবর্তন হয়েছে। কেননা প্রজেক্টগুলো দেখেছে যে, কমিউনিটিকে এয়ারড্রপ দিলে, ৯০ শতাংশই টোকেন বিক্রি করে দিয়ে চলে যায় এবং সকল প্রজেক্টের তেমন একটি লাভ হয় নাহ। যদিও ক্ষণিকের জন্য সকলে মুখে মুখে চলে আসে, কিন্তু পরিবর্তিতে সকলে ভুলে যায়। আর যদি সেই এয়ারড্রপ KOL কে দেয়, তারা বিভিন্ন long term ব্যবহারকারীকে প্রজেক্টে আনতে পারে। আর এতে প্রজেক্টের লাভ হয়, তাইতো এখন kaito কিংবা InfoFI অনেকটা বৃদ্ধি হচ্ছে।

কিন্তু mainnet এয়ারড্রপগুলো আগে যেমন ছিলো তেমনই আছে। শুধুমাত্র eligible এর শর্তগুলো একটু কঠিন করেছে, কিন্তু আপনি সেসব প্রজেক্ট যদি প্রতি সপ্তাহে ব্যবহার করেন, তাহলে আপনি eligible হবেন। উদাহরণ হিসেবে, আগে প্রজেক্টগুলো TVL কিংবা volume ছিলো কম , তাইতো মাত্র ৫টার মতো কেউ ট্রান্সজেকশন করেই eligible হইতো। কিন্তু বর্তমানে প্রজেক্টগুলোতে এখন Million এ TVL ও Volume তো billion এ হয়ে থাকে এবং ব্যবহারকারীর সংখ্যাও বেশি থাকে। তাই যদি আগের মতো এয়ারড্রপ দিতে চায়, তাইলে তো সকলে $৫ করেও এয়ারড্রপ পাবে নাহ। তাই এখন eligible এর শর্তগুলো এমন করে, যেন তাদেরকে এয়ারড্রপ দিতে পারে যারা লম্বা সময় ধরে তাদের প্লাটফর্ম ব্যবহার করেছে। 

---

আপনি যদি eligible হোন, তাইলে সকল প্রকার এয়ারড্রপই profitable হবে। আর এইজন্য আপনাকে জানতে হবে যে, প্রজেক্ট আপনাকে কিংবা কমিউনিটিকে farm করতেছে নাকি আসলেই এয়ারড্রপ দিতে চায়। উদাহরণ হিসেবে, kaito তে যেকল প্রজেক্ট কোনো প্রকার নির্দেশনা ছাড়াই বলে যে Kaito Yappers দের জন্য এয়ারড্রপ আছে। কিন্তু leadeboard এর কতজন পাবে এবং কত পরিমাণের এয়ারড্রপ দিবে বলে নাই। সেসব প্রজেক্ট শুধুমাত্র KOL দের উপর বেশি নজর রাখবে এবং leaderboard থেকে সর্বোচ্চ ১০০০ কিংবা ৫০০ জনকে এয়ারড্রপ দিবে। তাই এমন প্রজেক্টের জন্য আপনি kaito তে yapping করে কোনো লাভ নাই, কেননা আপনার কিংবা আমার মতো সাধারণ ব্যবহারকারী সেরা ১০০০ তে আসতে পারবে নাহ। তাই বিশ্লেষণ করাটা খুবই জরুরি , যেকোনো প্রজেক্টের এয়ারড্রপে অংশগ্রহণ করার পূর্বে।

মোট কথা হইলো যে, আপনাকে বিশ্লেষণ করে সম্ভাবনা দেখতে হবে যে আপনি কত শতাংশ eligible হইতে পারেন এবং আপনিকে আসলেই সেটিতে সময় ও পরিশ্রম দিবেন কি নাহ।

আমি নিজের কথা যদি বলি, আমার চেষ্টা করলে ১০০০ কিংবা ৫০০ তে আসতে পারবো, কিন্তু আমি ১ সপ্তাহ পর কোনো নাহ কোনো কারণে আর সময় দিবো নাহ। তাই আমি kaito তে yapping করি নাহ। 

আর Alpha এর কথা বলিয়েন নাহ, কিছুদিন আগেই Binance এর CZ আর Limiteless এর CJ এর মধ্যে সেইরকমের একটি কাহিনী হইছে এবং Binance যে মার্কেট manipulation করে এবং প্রজেক্টের বিশাল পরিমাণের token allocation চায় listing এর জন্য, সেটি নিয়ে কাহিনী হয়ে গেছে। আর Binance বনাম Hyperliquid/Coinbase আর সকলের আলোচনায় এসেছে। আর আমি ইতিমধ্যে অন্যান্যদের সাথে আলোচনার সময় বলেছি যে, আপনারা যে ট্রেড করবেন সেটিতে কত ফি দিতেছেন। সেটিতে নজর রাখবেন, কেননা এয়ারড্রপের থেকে ফি এর পরিমাণ বেশি হইলে তো আর লাভবান হইতে পারবেন নাহ।

যারা জানেন নাহ, তাদের জন্য বলে রাখি: Hyperliquid কিন্তু decentralized exchange এবং এটি বর্তমানে Binance এর সাথে টক্কর দিতেছে। কিছুদিন আগে Yzi labs এর প্রজেক্ট Aster এয়ারড্রপ দিয়েছিলো এবং CZ যে এটির পেছনে রয়েছে Hyperliquid এর সাথে একটি প্রতিদ্বন্দীতা করার জন্য সেটা তো আর বলতে লাগে নাহ। যদিও সেটিতে আপাতত CZ সফল হইতে পারে নাই এবং বর্তমানে CZ/Binance বনাম Hyperliquid/যেকোনো decentralized exchange টপিক কিন্তু ভালোয় আলোচনায়। আর কমিউনিটির সকলে decentralized exchange এর সাপোর্টে রয়েছে। 

৫ থেকে ৬ দিনে ৩ অগ্নিকাণ্ড, শুধুই কি দুর্ঘটনা বলে মনে হচ্ছে না।
এমন জায়গা গুলোতে আগুন লাগছে যাতে দুর্ঘটনা কম মনে হচ্ছে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবছেন দেশের মানুষ। বিশেষ করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এটা মানুষ মানতে পারছে না। দেশের গুরুত্বপূর্ণ এই স্থানে আগুন লেগে অনেক ক্ষতি হয়েছে দেশের। দেশের কিছু মানুষ এই ঘটনার পর আতঙ্কে রয়েছে। বিশেষ করে কোম্পানি মালিকরা এতে করে বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ কমে যাবে আমার মনে হয়।