হয়তো আপনাকে অতিরিক্ত স্প্যাম এর জন্য আপনার একাউন্ট banned করা হয়েছে।আমি আপনার একাউন্ট banned হওয়ার কারণ খুঁজতে গিয়ে অনেক কিছু পেয়েছি । আশা করি আপনার একাউন্ট banned হওয়ার কারণ বুঝতে পারবেন।
আমি দেখলাম আপনার অ্যাকাউন্টটি autoban করা হয়েছে।



বিস্তারত দেখতে =https://bpip.org/Profile?id=3499765

কিন্তু আপনার Mix001 এই অ্যাকাউন্টটি autoban করা হয়নি। আপনি multiple একাউন্ট একসাথে ব্যবহার করার কারণে আপনার দুইটি একাউন্ট bannend করা হয়েছে।
Rafi0001
Mix001
এই দুই একাউন্ট দিয়ে একই address ব্যবহার করার কারণে আপনার এই একাউন্ট গুলো banned করা হয়েছে।

 

বিস্তারিত দেখতে ক্লিক করুন

আশা করি কোনো দিন এমন কাজ করবেন না ।আর এই ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকবেন। আর ভালো করে ফোরামের নিয়ম পড়ুন আর সেই নিয়ম অনুযায়ী চলুন ।

ফোরামে একবার ব্যান হওয়া মানে আপনি আর এই ফোরামে পোস্ট করার এখতিয়ার নেই। ব্যান মানে এই ফোরাম থেকে একজন মানুষ হিসেবে আপনি পার্মানেন্টলি ব্যান। আপনি বারবার ফোরামের নিয়মের তোয়াক্কা না করে নতুন একাউন্ট খুলেই যাচ্ছেন। আপনার এই একাউন্টও ব্যান হয়ে যাবে শীঘ্রই।

ইন্টারনেট এ সবকিছু সেনসিটিভ। বলা যায় না কখন কোনটা দিয়ে কি হয়ে যায়। এইটা অনেকের কাজে লাগবে যেটা অবস্য ভালো জিনিশ, এবং অনেকেই ব্যবহার করবে। তবে আপনাকে ধন্যবাদ জানাবে না। আর যদি তাদের ক্ষতি হয় তাহলে এসে আপনাকে গালি গালাজ করবে।
আমি বুঝতে পারছি যে আপনি উপকার করার জন্যেই পোস্ট টা করেছেন কিন্তু পুরোনো সিস্টেম এ মেরিট আদান প্রোদানে কি সমস্যা। উপকারি একটা টুল বাট কারো ক্ষতি হইলে আপনাকে এসেই দোষ দিবে।
আমি ব্যবহার করব না এইটা, কারণ আমি পুরোনো ভাবেই মেরিট দিতে পছন্দ করি। তবে কারো উপকার এ আসলে তা অবশ্যই ভালো।

এই পোস্টটা ২০১৮ সালের একটা পোস্ট থেকে সাহায্য নিয়ে করা এবং এর থিম ২০১৮ সালের পোস্ট এ বলা আছে। ২০১৮ সালের ওই পোস্ট করা হয়েছে মেটাতে। যেখানে বিভিন্ন এডমিন ও ওই পোষ্টটি দেখেছেন যদি পোস্টটি কোন ক্ষতিকর হতো তাহলে তার বিরুদ্ধে রিপোর্ট হইতো। সে নেগেটিভ ট্রাস্ট পাই তো। প্রায় 200 এর মত মেরিট পাইতো না। সুতরাং ওই পোষ্টের বাংলা অনুবাদ মোটেও কারো ক্ষতি করবে না। আপনি কোনটা ব্যবহার করবেন কোনটা ব্যবহার করবেন না সেটা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। ধন্যবাদ।

জি ভাই আমি পুরো পোস্ট টা পরেছি। ক্ষতিকর কিছু নেই এটা তে। তবে পোস্ট এর রিপ্লাই এ দেখলে আপনি জানতে পারবেন যে এইটার অনেক আপডেট অনেকে বানাইসে। যেগুলাতে অনেক বাগ এরোর ফিক্স করা হইসে।
আর তাছাড়া এইটা ২০১৮ সাল এর। বর্তমান আপডেটেড সিস্টেম এর সাথে কিভাবে কাজ করবে সেটা না ব্যবহার করা পর্যন্ত বলা কঠিন।
আপনার কত মেরিট বাকি আছে বা কত টা মেরিট আপনি দিতে পারবেন তা দেখাবে না। পরের রিপ্লাই এ তা দেওয়া আছে যা অন্যদের বানানো কোড। আপনার কোডিং সম্পর্কে ধারনা না থাকলে বুঝতে পারবেন না যে অইটা হার্মফুল কি না।
তবে যদি দেখে মনে হয় যে ক্ষতিকর কিছু নেই তাহলে @Crypto Library ভাই কে বলব পোস্ট টা আপডেট করে নতুন যে কোড কার্যকরি তা সাথে এড করে দিতে। কারন আমার কাছে পুরোনো কোড টা সহজ এর থেকে জটিল ই মনে হচ্ছে।
কারো কোডিং সম্পর্কে যদি ধারনা থাকে অবস্যই জানাবেন।
চাইলে আপনি একটু দেখে উপডেট দিতে পারেন নতুন কোড গুলা নিয়ে। মেইন পোস্ট এর রিপ্লাই এ আছে।

আপনি বাংলাদেশী জেনে ভালো লাগলো। আমার কাছে এস মেরিট নেই, তাহলে আপনার পোস্টে অবশ্যই একটি দিতাম।
আশা করছি আপনাকে আমরা এইখানে এক্টিভ পাবো।

বাংলাদেশ থেকে কিভাবে একটি অফলাইন ওয়ালেট ব্যবহার করতে পারব?

অনেকদিন ধরে একটি বিষয় শেয়ার করার জন্য চেষ্টা করছি, আমি ইতিমধ্যে ইংলিশ বোর্ডে একটি পোস্ট করেছিলাম যে একটি বিটকয়েন নিষিদ্ধ দেশে কিভাবে একটি হার্ডওয়্যার ওয়ালেট ব্যবহার করতে পারবে, কিভাবে পাব। কিন্তু সবাই বিভিন্ন উপদেশ মূলক পোস্ট করেছিল কিন্তু আমার পক্ষে তাদের উপদেশ মোতাবেক কাজ করা ঝুঁকি পূর্ণ বলে মনে হচ্ছে। আমার দেশে বিশেষ করে বিটকয়েন নিয়ে কথা বললে আইনি জটিল ঝামেলায় পড়তে হয়, তাই আমি এগুলা নিয়ে জনসম্মুখে কথা বলতেও পারি না। দিন দিন সেন্টালাইজড এক্সচেঞ্জ এর প্রতি মানুষের বিশ্বাসও আস্থা কমে যাচ্ছে, তারা (ক্রিপ্টোহোল্ডার) তাদেরকে ক্রিপ্টোকারেন্সি সেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জে মজুদ করতে চাইছে না‌ । অন্যান্য দেশে বিশেষ করে যে সকল দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সির বৈধতা আছে তারা ইচ্ছামতো তাদের কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারে। কিন্তু আমার দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সির সরকারের নিষেধাজ্ঞা থাকায় বাংলাদেশিরা যত্রতত্র বিটকয়েন নিয়ে আলোচনা করতে পারেনা। আমাদের দেশে হার্ডওয়ার ওয়ালেট বাণিজ্যিকভাবে পাওয়া যায় না। এমতাবস্থায় আমি খুবই দুশ্চিন্তায় রয়েছি কেননা আমার তিন হাজার ডলার সমপরিমাণ বিটকয়েন বাইন্যান্স এক্সচেঞ্জ ও কুকয়েন এক্সচেঞ্জের  মধ্যে রয়েছে । ফোরামের অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা আমাকে পরামর্শ দিয়েছেন যে আপনি অতি দ্রুত আপনার সকলকে ক্রিপ্টোকারেন্সি হার্ডওয়ার ওয়ালেটে ট্রান্সফার করে ফেলুন। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো আমি কিভাবে একটি হার্ডওয়্যার ওয়ালেট ম্যানেজ করতে পারবো? এজন্য আমার আজকের এই পোস্টটি লেখা, এখানে অনেক সিনিয়র পারসন আছেন যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি মজুদ করে রেখেছেন, দীর্ঘমেয়াদী মজুদের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন।

আমার জানতে চাওয়া হল, আপনারা কোথায় আপনাদের ক্রিপ্টোকারেন্সী মজুদ করে রেখেছেন?

হার্ডওয়ার ওয়ালেট ছাড়াও কি অন্য কোন উপায় আছে যেখানে আমি আমার সকল কিপ্টোকারেন্সি মজুদ করে রাখতে পারব?

@Little Mouse
ধন্যবাদ আমাকে হার্ডওয়্যার ওয়ালেট পাওয়ার ব্যাপারে সুন্দর পরামর্শ দেওয়ার জন্য। ভাই আপনি অর্ডার করার কত দিনের মধ্যে পোস্ট অফিসের মাধ্যমে হার্ডওয়ার ওয়ালেট/Safepal হাতে পেয়েছেন। তাছাড়া আর একটা বিষয় হল হার্ডওয়ার ওয়ালেট+ শিপমেন্ট কস্ট/খরচ টোটালি কত টাকা পে করতে হয়?


ভাই বাইরে আমার আত্মীয় স্বজনের মধ্যে কেউ নাই তবে যারা আছে তারা ভাই এই ব্যাপারে একদম অজ্ঞ। তাদের যদি এগুলা খুলে বলা হয় তাহলে তারা অত্যাধিক ভয়ের কারণে বিদেশ থেকে এগুলা আনতে রাজি হবে না। তবে আপনার কথা মোতাবেক যদি এদেশ থেকে পোস্ট অফিসের মাধ্যমে আইনি ঝামেলা ছাড়া যদি পাওয়া যায় তাহলে এর চেয়ে সহজ উপায় বোধহয় আর পাবো না।

অনলাইনে রাখা আমার আর সেফ মনে হয় না। তবে পারসোনাল ওয়ালেট এ রেখে যদি শুধু সংরক্ষন করতে চান তাহলে রিস্ক অনেক কম। আলতু ফালতু অনেক ওয়েবসাইট এ এয়ারড্রপ করতে যেয়ে ওয়ালেট কানেক্ট করে প্রায় ৫৫০ ডলার হারাইছি। আর অনলাইন এ কখনও সিড ব্যাক আপ করবেন না। তাহলে আশা করি কোনো ঝামেলায় পরবেন না। সেন্ড এবং রিসিভ এর জন্য ওয়ালেট ব্যবহার করবেন।
LDL ভাই, এক্সচেঞ্জ সাইট এ আপনার সব এসেট রাখা খুবই বিপদজনক। দ্রুত সরিয়ে ফেলান। আর লেজার পাইলে তো মাশআল্লাহ, ওইটাতে রাখবেন। বাংলাদেশ থেকে যদি এক্সচেঞ্জ সাইট ব্যান করে তাহলে লোকাল NID দিয়ে ভেরিফাই করা অ্যাকাউন্ট এর কি হবে কে জানে। ওপেক্ষা থেকে দ্রুত করে ফেলাই ভালো।
তবে আপনার কাছে যেটা ভালো মনে হয় বা সেফ ফিল করেন ওইটাই করেন।

@Little Mouse
ভাই আপনার কথা একদম সত্য, কেননা একজন বাউন্টি ম্যানেজার/সিগনেচার ম্যানেজার বিশেষ করে @julerz12 সামান্য পাঁচ হাজার ডলারের জন্য তার এত বড় রেপিটেশন নষ্ট করবে এমনটি আমরা বিশ্বাস করতে পারি না। তার ওয়ালেটের সাথে এমন কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে যা আমাদের মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ফেলেছে। এমনটিও তো হতে পারে যে তার পিসি কেউ অ্যাক্সেস নিয়ে নিয়েছে অথবা তার অনুপস্থিতিতে কেউ তার পিসি হতে ডলার সরিয়ে ফেলেছে। আমি বিশ্বাস করি না যে তার মত escrow করা ম্যানেজার সামান্য ৫০০০ ডলার মেরে দিয়ে অবিশ্বাসের স্থানে এসে  দাঁড়াবে। তবে যদি তার ওয়ালেট(Electrum) সত্যি সত্যি হ্যাক হয়ে থাকে তাহলে আরেকবার মানুষ কিছু সিকিউরিটি সম্পূর্ণ ওয়ালেটের প্রতি বিশ্বাস হারাবে।

কিছুদিন আগে একজন বিটকয়েন ডেভলপারের অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছিল এবং তার ওয়ালেট থেকে ২০০ টিরও বেশি বিটিসি হ্যাক করে নেয়া হয়েছে। এটা ভাবতে খুবই বিস্ময়কর লাগে যে একজন বিটকয়েন ডেভলপারের একাউন্ট কিভাবে হ্যাক হয়। তাছাড়া সে তো অফলাইন ওয়ালেটে তার বিটকয়েন সঞ্চয় করে রেখেছিল। দুঃখের বিষয় হচ্ছে হ্যাকার তার অফলাইন ওয়ালেট সরাসরি হ্যাক করতে পারিনি। আগে তার সার্ভার হ্যাক করেছে পরে সার্ভার থেকে তার বাড়ির পিসি লাইনে এক্সেস নিয়ে নিয়েছে। তার পিসি লাইনে অফলাইন ওয়ালেটের সকল প্রকার মেইনটেনেন্স নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা করে রেখেছিল ফলে হ্যাকার সহজে তার অফলাইন ওয়ালেটের অ্যাক্সেস নিয়ে নিয়েছিল।
আপনার ইচ্ছা করলে এই লিংকে প্রবেশ করে পুরো ঘটনা পড়ে নিতে পারেন ।পড়ে দেখুন

উপরের ঘটনার মতো এমনটিও ঘটতে পারে @julerz12 ম্যানেজারের সাথে। হয়তো তার বাড়ির পিসি লাইনের সার্ভারের এক্সেস কেউ নিয়ে নিয়েছে অথবা তার পিসি তার অনুপস্থিতিতে কেউ এক্সেস নিয়ে নিয়েছে, অথবা তার অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড অথবা পাসফেস কী কেউ চুরি করে নিয়ে এক্সেস নিয়ে নিয়েছে।
এক্ষেত্রে অফলাইন অথবা সিকিউরিটি সম্পন্ন কিছু সফটওয়্যার ওয়ালেট এর ক্ষেত্রে দায়ী হতে পারে না অথবা হ্যাক হওয়ার জন্য এদের সিকিউরিটি ব্যবস্থাকে অবশ্যই দায়ী করা ঠিক হবে না।
যাহোক এটা আমাদের সবার মনগড়া ধারণা মাত্র। বাস্তবে আসলে কি ঘটেছে আমরা কেউ জানিনা। আমাদের সাথে যাতে এরকম অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা না ঘটে সেই সকল বিষয়ে সকলের প্রতি সজাগ থাকতে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।