ভাই আপনি যে কথাটা লেখেছেন । এটার কোন প্রমাণ দিতে পারবেন । যে আপনি পিটুপি কেনাবেচা করছেন । বাংলাদেশের ব্যাংকের মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সী লেনদেন সম্পন্ন বেআইনি । আপনি হয়ত জানেন না। এ ভাবে লেনদেন করলে খাল কেটে কুমির নিয়ে আসা। জেলখানায় যেতে টাইম লাগবে না।
যদিও আমি বাইন্যান্স কিংবা কুকয়েন কোনটার পিটুপি প্লাটফর্ম এখনো চেক করি নি- এইরকম ক্ষেত্রে বিকাশ, নগদ এইসব একাউন্ট বেশি ব্যবহার হয় সম্ভবত। কিংবা ব্যাংক পেমেন্ট অপশন সেলার এলাউ করলেও সেটা বাইন্যান্সের সাথে কোন ভাবেই সম্পৃক্ত না। সুতরাং সেইদিক থেকে রিস্ক নেই বলা যায়।
পিটুপি করতে গেলে আইডি ভেরিফিকেশন করতে হয় । আর মোবাইল নাম্বার টা ও ভেরিফিকেশন করতে হয়। এর ফলে গ্রাহকদের লেনদেনে চুরির ভয় থাকে না।
পিটুপি কী এবং এর সুবিধা কী কী?
উত্তরঃ পিটুপি হল পিয়ার টু পিয়ার।
পিটুপির সুবিধা হল । ১. খুব সহজে কেনা বেচা করা যায় । ২. ফি খরচ খুব কম হয় খরচ নাই বললেই চলে । ৩ . যে কেউ পিটুপি কেনা বেচা অংশগ্রহণ করতে পারে। ৪. পিটুপি ব্যবহারে নিজের সুরক্ষা নিজেরকাছে থাকে।
পিটুপি কি ভাবে কাজ করে ?
উত্তরঃ উদাহরণ (ক) নামের ব্যক্তি বিক্রয় করবে বিটকয়েন সে বাইনান্সে আড দিল । তার পর বাইনান্সে (ক) নামের ব্যক্তি বিটকয়েন লক করে দিবে ।
এখন (খ ) নামের ব্যক্তি কিনবে বিটকয়েন সে পিটুপির আড দেখে বাইনান্সে আপলাই করবে সে বিটকয়েন কিনবে । এখন বাইনান্স বলবে আপনি (ক) নামের ব্যক্তির বিটকয়ে কিনতেছেন তার ব্যাংকে টাকা জমা দিয়ে সেটার কপি জমা দেন আমাদের কাছে । তার পর বাইনান্সে সেটা চেক করে ঠিক থাকলে । (খ) নামের ব্যক্তিকে সেই বিটকয়েন আনলক করে দেয়।
আর যদি পিটুপিতে কোন সমস্যা হয় তা হলে (ক) এবং (খ) এর জন্য ডিসপিউ অপশন থাকে ।
যার মানে লেনদেনে সমস্যা আছে, আবার সেটা ভাল করে চেক করে বাইনান্সে।